মাইগ্রেন এক বিশেষ ধরনের মাথাব্যথা। মাইগ্রেইন পেইন এমন একটি পেইনফুল রোগ যা আক্রান্ত ব্যাক্তি ছাড় অন্য কেউ সহজে আচ করতে পারেন না। যেটি একমাত্র ভুক্তভুগি ই বুঝতে পারে।
মাইগ্রেনের ব্যথা সাধারণত মাথার একপাশে হয়, তবে একসঙ্গে দু পাশেও হতে পারে৷ ক্ষেত্র বিশেষে পুরো মাথা জুড়ে হতে পারে৷ ব্যথাটি পর্যায়ক্রমিক অর্থাৎ কয়েক দিন বা কয়েক মাসের ব্যবধানে হতে পারে, এবং সাধারণত কয়েক ঘণ্টা স্থায়ী হয়৷ শিশু থেকে শুরু করে যে কোনো বয়সি, যে কারও মাইগ্রেইন দেখা দিতে পারে।
কারও ক্ষেত্রে বমিও হতে পারে। আলো ও কোলাহল সহ্য হয় না।
 
মাইগ্রেইনের কারণ সমূহের অন্যতম:
মানসিক চাপ বা কাজের চাপ থেকেও এই ব্যথা হতে পারে। কারণ এই সময়ে মস্তিষ্কে ঠিকভাবে রক্তসঞ্চালন হয় না। ফলে মাথা ঝিমঝিম করে, মাথার ডান অথবা বাম পাশ ব্যথা করে।
তবে ঠিক কোন কারণে মাথাব্যথা হয় তা এখনও স্পষ্ট নয়। বর্তমান সময়ে অধিকাংশ মেডিকেল এক্সপার্টরা বিশ্বাস করেন, মস্তিষ্কের নার্ভগুলো যখন ভালোভাবে রক্তসঞ্চালন করতে পারে না তখনই মাইগ্রেইনের আক্রমন শুরু হয়। এ সময় মস্তিষ্কের টিস্যুগুলোতে রক্তচলাচলে বাধা পড়ে।
এটি সাধারণত পুরুষের চেয়ে নারীদের বেশি হয়। 
সব মাথাব্যথাই মাইগ্রেন নয়। দৃষ্টিস্বল্পতা, মস্তিষ্কের টিউমার, মাথায় অন্য সমস্যার কারণে মাথাব্যথা হতে পারে।

মাইগ্রেইনের গতানুগতিক চিকিৎসা:

  • লাইফ স্ট্যাইল পরিবর্তন করা
  • ঝুকিপূর্ণ পেইন কিলার বা ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করা যার শেষ পরণতি ‍কিডনি ডেমেইজ, ডায়াবেটিসসহ অন্যান্য রোগে আক্রান্ত হওয়া।
মাইগ্রেইনের সুচিকিৎসায় হিজামা থেরাপী:
  • মাইগ্রেইনের ব্যথা থেকে মুক্তির জন্য অত্যান্ত কার্যকরি চিকিৎসা হচ্ছে হিজামা” থেরাপী
  • মাথাসহ শরীরের নিদৃষ্ট পয়েন্টে হিজামা থেরাপী নিতে হয়
  • এক্ষেত্রে অভিজ্ঞ হিজামা বিশেষজ্ঞের সাহায্যে চিকিৎসা নেয়া উচিত
  • ঝুকিহীন ও সাইডএফেক্ট মুক্ত সুন্নাহভিত্তিক হিজামা” থেরাপী ব্যবহার করুন ব্যথামুক্ত জীবন যাপন করুন 
আব্দুছ ছবুর চৌধুরী
ফাউন্ডার এবং সিইও

হিজামা এন্ড রুকিয়া ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ।